ক্রোয়েশিয়ার ওয়ার্ক পারমিট ভিসা পেয়েছেন? তাহলে আর দেরি না করে এখনই https://www.vfsvisaonline.com/Global-Passporttracking/Track/Index? এই লিংকে ক্লিক করুন। তাহলেই আপনার বহুল কাঙ্খিত ক্রোয়েশিয়ার ওয়ার্ক পারমিট টি চেক করে নিতে পারবেন।
প্রয়োজনীয় কাগজপত্রঃ
ক্রোয়েশিয়ার ভিসা চেক করার জন্য আপনার ভিসার এপ্লিকেশন নাম্বার প্রয়োজন হবে। তাই ভিসার কাগজটি সাথে রাখুন। এছাড়াও আপনার নামের শেষের অংশের প্রয়োজন হবে। আপনি চাইলে সতর্কতার জন্য আপনার পাসপোর্ট ও সাথে রাখতে পারেন। তবে পাসপোর্ট এর প্রয়োজন হবে না।
ক্রোয়েশিয়া ওয়ার্ক পারমিট চেক অনলাইনঃ
খুব সহজে অনলাইনে ক্রোয়েশিয়ার ওয়ার্ক পারমিট চেক করতে চাইলে প্রথমে https://www.vfsvisaonline.com/ এই ওয়েবসাইটটিতে প্রবেশ করতে হবে। তবে ওয়েবসাইটে প্রবেশের পর আপনার পরবর্তী পদক্ষেপ যেন কষ্টকর না হয় এজন্য আপনি সরাসরি https://www.vfsvisaonline.com/Global-Passporttracking/Track/Index? এই লিংকে প্রবেশ করে আপনার কাজটি আরো বেশি সহজ করে নিতে পারেন। লিংকটিতে প্রবেশের পর আপনার সামনে নিচে দেখানো একটি ওয়েব পেজ প্রদর্শিত হবে।
উপরে দেখানো লাল কালির ঘর গুলো প্রয়োজনীয় তথ্য দ্বারা পূরণ করুন। Application Reference Number আপনার ভিসার কাগজে লেখা আছে। এরপর Last Name এর ঘরে আপনার নামের পরের অংশটি বসান। এটিও আপনার পাসপোর্টে লেখা আছে। এ দুটি কাজ হয়ে গেলে ইমেজ থেকে নাম্বারটি নিয়ে খালি ঘরে বসান এবং সাবমিট অপশনটিতে ক্লিক করুন।
এবার আপনার দেয়া তথ্যগুলো মিলিয়ে নিন। যদি আপনার দেয়া সমস্ত তথ্য ঠিক থাকে তাহলে আপনার ভিসার সমস্ত ডিটেইলস এখানে দেখতে পারবেন।
ক্রোয়েশিয়া ওয়ার্ক পারমিট ভিসা
ক্রোয়েশিয়ায় কাজের ভিসায় যেতে হলে প্রথমেই কোন কোম্পানির ওয়ার্ক পারমিটের প্রয়োজন হবে। তারপর যদি আপনি ওয়ার্ক পারমিট পেয়ে যান সেই কাগজ দিয়ে ক্রোয়েশিয়া ওয়ার্ড পারমিট ভিসার জন্য আবেদন করতে পারবেন। সাধারণত যে কোন দেশে যাওয়ার পূর্বে সেই দেশের ওয়ার্ক পারমিটের প্রয়োজন হয়। এটি আপনার কাঙ্খিত দেশে বৈধভাবে কাজ করার স্বাধীনতা নিশ্চিত করে।
কিভাবে চিনবেন ভিসাটি আসল কি না?
ইউরোপের যে কোন দেশে যাওয়ার আগে ভালো করে ভিসাটি চেক দিয়ে যাবেন। কেননা এর ওপর ভিসার নাম করে অনেক সময় বিভিন্ন এজেন্সি জাল ভিসা দিয়ে থাকে। জাল ভিসা চেনারও উপায় আছে।
জাল ভিসা চেনার একটি সবচেয়ে সহজ উপায় হলো ওয়ার্ক পারমিট পেপারের উপরের দিকে কিউআর কোডের একটি অপশন আছে। যদি ভিসাটি ডুপ্লিকেট বা নকল হয় তাহলে এই কিউ আর কোডটি থাকবে না। নকল ভিসা চেনার আরো একটি উপায় হল নকল ভিসায় কোম্পানির লোগো সাধারণ লোগো অপেক্ষা বড় দেয়া থাকে। তবে কোন কোন ক্ষেত্রে লোগোর তেমন পার্থক্য করা না গেলেও কেউ আর কোডের মাধ্যমে আপনি অবশ্যই বুঝতে পারবেন আপনার ভিসাটি আসলে কেমন।
যদি কিউআর কোড স্ক্যান করলে আপনি অনলাইনে আপনার ওয়ার্ক পারমিট দেখতে পান তাহলে বুঝে নিবেন আপনার ভিসাটি আসল আর যদি অনলাইনে তা না দেখায় তাহলে ধরে নিবেন আপনার ভিসাটি নকল।
ক্রোয়েশিয়া ওয়ার্ক পারমিটের নমুনা
আসল ও নকল ভিসার পার্থক্য করা সবচেয়ে সহজ হবে যখন আপনি একটি আসল নকল বিচার নমুনা ছবি দেখে আপনার ভিসাটি মিলাতে পারবেন। নিচে ক্রোয়েশিয়ার একটি আসল কয়েকটি নকল ভিসার নমুনা দেখানো হলো।
FAQ’S
ক্রোয়েশিয়ার ১ টাকাতে বাংলাদেশের কত টাকা?
ক্রোয়েশিয়ার এক টাকাতে বাংলাদেশের প্রায় 17 টাকা
ক্রোয়েশিয়া কিসের ভুক্ত দেশ?
হ্যাঁ, ক্রোয়েশি আছেন জানভুক্ত দেশ।